Breaking

Monday, October 21, 2019

Jokes @@@@@@@@@@আশিকী !! সিজন-০1 ( @@@@@@@@@@ Best Education Page Jokes

Jokes @@@@@@@@@@আশিকী !! সিজন-০1 (  @@@@@@@@@@ Best Education Page Jokes
যুক্তরাষ্ট্র থেকে পড়ালেখা শেষ করে কাউকে কিছু না বলেই সবেমাত্র দেশে ফিরেছে আদিত্য।
এয়ারপোর্ট থেকে বের হয়ে একটা টেক্সি ডাক দিয়ে দাড় করিয়ে দেয়।
যেইনা আদিত্য টেক্সিতে বসতে যাবে তখনি,কোথা থেকে একটি মেয়ে এসে আচমকা আদিত্যকে ডিঙিয়ে সীটে বসে পড়ে।
আদিত্য:Who the hell are you???
নন্দিনী(মেয়েটি):I am a girl..
আদিত্য:টেক্সিটা আমি দাড় করিয়েছি,so,আপনি নামুন।
নন্দিনী:আমি এখানে কোনো সিংক্রিয়েট করতে চাইনা,so, চুপচাপ এসে বসুন;আপনার গন্তব্যে আপনি যাবেন আর আমার গন্তব্য আমি।।
আদিত্য:Impossible..please get out from here..
নন্দিনী:দেখুন,আর একটাও কোনো গাড়ি নেই।আমাকে এখনি বাসায় যেতে হবে নয়তো আব্বু বকবে..please..
আদিত্য:এই মেয়ে আমি তোমাকে গাড়ি থেকে নামতে বলেছি so,তুমি নামবে..তুমি জানোনা আমি কে???
নন্দিনী:মামা,আপনি চলুন…
আদিত্য:তোমাকে আমি দেখে নিবো।মামা দাড়ান…
তারপর আদিত্য সীটে এসে বসে কারন এখানে আর কোনো গাড়ি ছিলনা।।
নন্দীনির পেছনের দুই সীটের ডান পাশেরটাই বসেছে আর আদিত্য সামনের সীটে।
হঠাৎ আদিত্য’র চোঁখে পড়লো গাড়ির সামনের ছোট্ট গ্লাসটিতে।।
গ্লাসটির মধ্যে নন্দীনির মুখের প্রতিচ্ছবিটা ভাসছে,আর আদিত্য নন্দীনির ঠোঁটের নিচে থাকা ছোট্ট তিলটি দেখে বুকের মধ্যে একটা মোচড় দিয়ে উঠে আর পুরোনো কিছু স্বৃতি মনে পড়ে অজান্তেই আদিত্যের চোঁখ থেকে এক-ফোটা পানি চলে আসলো।সেই অতীতটা আপনাদেরকে পড়ে না হয় বলি??
আদিত্য অনেক কস্ট করে নিজেকে সামলাই।তখনি ড্রাইভার গাড়িটা থামিয়ে দেই।আদিত্যের ভাবনায় ছেদ পড়ে।।
আদিত্য:-মামা গাড়ি থামালেন কেন??আমার বাসায় তো আসেনি…
নন্দীনি ড্রাইভারটাকে ভাড়া দিতে দিতে বলল:আেনার বাসা না,আমার বাসা আর একটা কথা’আপনি না খুব খাড়াপ,মানুষকে বিপদে সাহায্য করেননা।।
আদিত্য:Hey listen??I see you..You don’t know that who am I?
নন্দীনি:Set up..You don’t me who am I?
ড্রাইভার এদের ঝগড়া আর সহ্য করতে না পেরে গাড়ি স্টার্ট দেওয়ার সাথে সাথে…
নন্দীনি:মামা শুনুন??বাকি ভাড়াটা ওনি দিবে…
আদিত্য কোনোদিনও এমন সিচুয়েশনে আগে পড়েনি।ওর ভাবতেই কেমন লাগছে যে একটি মেয়ে তার মুখের উপড়ে কথা বলেছে।এসব ভাবতেই আদিত্যের রাগ আরও বেড়ে যাচ্ছে।এমনিতেই সে রাগী,খিটখিটে মেঝাজি।
আদিত্য তাদের বাড়ির সামনে এসে গাড়ির ড্রাইভারকে ভাড়াটা দিয়ে,ব্যাগ-গুলো নিয়ে ভেতরে ডুকে দরজার কলিং বেল বাজাচ্ছে…
তখনি একটা ১৭ বছর বয়সী ছেলে দরজাটা খুলে দিলো…
ছেলেটি:ভা,ভা,ভা,ভাইয়া????এই কে কোথায় আছো??ভাইয়া এসেছে ভাইয়া..
আদিত্য:কেমন আছিস রাজ??(আদিত্যের ছোট ভাই)
রাজ:ভালো,তুই কেমন আছিস???আরে কে কোথায় আছো??
বাসার সবাই ড্রয়িং রুমে আসলো রাজের চিল্লানিতে।তার ছিল আদিত্যের মা,বাবা,বড় ভাই+ভাবী,ভাবীর ছোট মেয়ে,দাদি আর আদিত্যের আদরের একমাত্র ছোট্ট বোন অয়নি।।
সবাই আদিত্যকে দেখে অবাক, কারন কিছু না বলে চলে এসেছে।।
মা:তুই কিছু না বলে?কেমন আছিস??
আদিত্য:হ্যা,আমি ভালো আছি,খুব ভালো,আর না বলে আসাটা যদি আমার অপরাধ হয়ে থাকে তাহলে সবার কাছ থেকে ক্ষমা চাইতেছি।
এই বলে সে তার রুমের দিকে পা বাড়ালো।
সবার তার কথায় মনে খাড়াপ হয়ে গেল।আর এমনিতেই আদিত্যের এমন রিয়াক্টের জন্য একজন-ই দায়ী..!!!
তাও সবাই আদিত্য এসেছে ভেবে খুবই খুশি।
রাতে ডিনার টেবিলে…↓
রাজ আদিত্যকে ডেকে নিয়ে আসে খাবার টেবিলে।
আদিত্য এসে চুপচাপ খাওয়া শুরু করে।।
বাবা:তা কেমন আছিস বাবা??
আদিত্য:হ্যা,ভালো..
বাবা:আচ্ছা??একটা কথা বলতো?সেই ছাত্রজীবনের একটি মেয়ের জন্য কেন তুই নিজে কস্ট পেয়ে অন্যদের কস্ট দিস??ভুলে যেতে পারিসনা একটা দুঃস্বপ্ন ভেবে??
আদিত্য কথা গুলো শুনছিল আর রাগে প্লেটে থাকা খাবারটা মোচড়াতে থাকল।।
এক পর্যায়ে খাবারটা ফেলে দিয়ে উঠে দাড়ায়।সবাই খুব ভয় পেয়ে যাই…
আদিত্য:প্লীজজ বাবা??আমাকে ওসব জ্ঞান দিতে এসোনা..আমি যথেস্ট বড় হয়েছি,তাই ভুল এবং সঠিকের পার্থক্যটা বুঝি..
সবাই ভয়ে চুপ করে আছে।।
আদিত্য:আর কাল থেকেই আমি অফিস যাচ্ছি..
বাবা একটু ভয় পেয়ে:কা কা কাল থেকেই??তুই একটু কিছুদিন rest নে??
আদিত্য:আমি আমার ডিছিশান নিয়ে নিয়েছি..
তখনি আদিত্যের দাদি বলে উঠল:আদি??
আদিত্য এই কন্ঠটা শুনে কিছুটা ভয় পেয়ে যাই, কারন এই ফ্যামিলিতে আদিত্য তার দাদিকেই বেশি ভয় পাই আর ভালোবাসে।।
আদিত্য:দাদু???কেমন আছো???
দাদি:কেন এরকম করিস??তুই আবার আগের মতো আমার দুস্টু দাদুভাই হয়ে যা না??
আদিতয:হুম…
এই বলে রুমে চলে আসে।।
প্রতিদিন রাতের রুটিন মাফিক আদিত্যকে এতগুলা মত খেতে হয় আর তাকে ঠকানো মানুষটার ছবি দেখে বকতে হয়।আজও তার ব্যতিক্রম নয়।।রুমে এসে তার সবথেকে ঘৃন্যকর মেয়েটার একটা ফটো বের করে ব্যাগ থেকে আর মদের বোতল গুলো সাথে নেয়….
আদিত্য অতীতে ফিরে গেল:-
তখন আদিত্য ক্লাস নাইনে….
(চলবে)☺
আপনারা চাইলে Next part দিবো..

# আশীকি
# Jebin(Writter)
Part:2



তখন আদিত্য ক্লাসস নাইনে।যেমন ছিল দুস্টু,চঞ্চল আর ছিল মেধাবী।স্কুলের প্রায় সবাই ওকে জানে।কারন সবকিছুতেই ছিল তার অংশগ্রহন।তবে মেয়েদের প্রতি তার কোনো ইন্টারেস্ট ছিলনা।প্রতিবারই ওর রোল হতো ০১।আর তা দেখে হিংসা করতো প্রতিবার রোল ০২ হওয়া স্বপ্না নামক মেয়েটি।কিন্তু তা নিয়ে আদির কোনে মাথা ব্যথা ছিলনা।
কিছুদিন ধরে আদির একটা জিনিস-ই চোঁখে পড়ছে আর তা হলো ওর ক্লাসের রোল ০৩ নন্দীনি নামে একটা মেয়ে ওকে ফলো করে।(এটা স্বপ্না’র একটা চাল ছিল যা আদি জানেনা কারন নন্দীনি ছিল স্বপ্নার best friend তাই স্বপ্না যা বলে নন্দিনী তাই শোনে
আর সেজন্যই স্বপ্না নন্দিনীকে আদির সাথে প্রেম করতে বলে,যাতে করে দশম শ্রেণীতে শেষবারের মতো স্বপ্না ১ম হয়)
১ মাস ধরে নন্দিনী নামক মেয়েটার আদিকে ফলো করা একদম পাগল করে দিচ্ছে আদিকে।আদি অনেকবার নন্দিনীর মায়া থেকে বের হতে চেয়েছে,কিন্তু পারেনি নন্দিনীর ঠোঁটের নিচের তিলটার জন্য।তাই একদিন আদি নন্দিনীকে প্রপুজ করে বসে আর নন্দিনীও রাজি হয়ে যায়।শুরু হয় আদি আর নন্দিনীর রিলেশান।আদি একটু অন্য রকম স্মার্ট ছেলে ছিল তাই,সে ফোনে প্রেম করাটা একদম পছন্দ করতোনা।ওদের রিলেশানটা শুধু ক্লাসে টুকটাক চাহনি,টিফিনে একসাথে ফুসকা খাওয়া এর-ই মধ্য সীমাবদ্ধ ছিল।অনেক দিন অতিবাহিত হওয়ার পর exam চলে আসে।আদির পড়ালেখার কথা তো এতদিন মনেই ছিলনা।যাই হোক exam শেষ হলো।রেজাল্টও বের হলো।স্বপ্না ২য় হয়েছে,নন্দিনী ১ম আর আদি ২৩ তম।
আদির রেজাল্ট নিয়ে তেমন মাথাব্যথা নেই যদি না নন্দিনীর রেজাল্ট’টা ভালো আসতো।কারন নন্দিনীর সুখই আদির সুখ।এদিকে স্বপ্নাতো রাগে শেষ।স্বপ্না নন্দিনী সহ আরও কিছু ফ্রেন্ড যারা নন্দিনী আর আদির বাজির কথাটা জানতো,তাদেরকে একটা ফাকা জায়গায় নিয়ে যাই।
স্বপ্ন:নন্দিনী??তুই কি করলি এটা???ছিহ ছিহ…
নন্দিনী:বিশ্বাস কর..আমি জেনে বুঝে কিছুই করিনি.trust me please
স্বপ্না:তুই একটা ছিট,মিথ্যাবাদী,স্বার্থপর..তোর সাথে আজ থেকে আমার কোনো রিলেশান নেই।।
তখনি এখানে আদি আসে…
আদি:কি হয়েছে এখানে??
স্বপ্না:আদি??তুমি কি জানো?নন্দিনী এতদিন তোমার সাথে ভালোবাসার অভিনয় করেছে??যাতেও ক্লাসে ফার্স্ট হতে পারে.
আদির মাথায় আকাশ ভেঙে পড়লো এই কথা শুনে।।
আদি:আমি বিশ্বাস করিনা।।নন্দিনী??তুমি কিছু বলো???
স্বপ্না:ও আর কি বলবে???
নন্দিনী:আদি??আমি তোমার সাথে ফান করার জন্য ভালোবেসেছিলাম কিন্তু
আদি:ব্যাস,stop..
নন্দিনী:আমার পুরো কথা তো শোন???
আদি:তোর মতো মেয়ের কাছ থেকে আমি কিচ্ছু শুনতে চাইনা..I hate you..but তোকে আমি সথ্যিই ভালোবেসেছিলাম..যদিও ছোট,তবুও বলছি আমার মতো করে কেউ তোকে কোনোদিন ভালোবাসতে পারবেনা।
রাগে কস্টে কথাগুলো বলে আদি চলে যাচ্ছিল।
নন্দিনী:কিন্তু আদি,একটা সথ্যি হলো আমি তোমার সাথে ফান করলেও মনে মনে ঠিকই ভালোবাসতাম।
আদি শুনেও আর দাড়ালো না।
পরদিন আদি এই স্কুল থেকে টিসি নিয়ে নন্দিনীর থেকে দূরে অনেক দূরে চলে যায়।
কিন্তু,নন্দিনীও আদিকে সথ্যিই ভালোবেসেছিল।নন্দিনীও প্রতি রাতে আদির জন্য চোঁখের পানি ফেলে।
যা আদির কাছে অজানা।

বাস্তবে ফিরে এলো আদি।
নন্দিনীর ফটোটার দিকে তাকিয়ে..
আদি:আমি তোকে ভুলতে চাই??আমার জীবনটা তুই শেষ করে দিয়েছিস..না আমি তোকে ভালোবাসি।না না না আমি তোকে ভালোবাসি না।I hate u..o hate u nandini..I hate you..
ওদিকে নন্দিনীও আদির কথা ভেবে রাত জাগে।
রাতের এই নিঝুম শহরে দুটি মানুষ খুব কাছাকাছি থাকলেও কেউ কাউকে চেনেনা।আর চিনলেও তাদের ইগোর কারনে ভালোবাসাটা প্রকাশ করবেনা।অথচ দুজনের জন্য দুজনের মনে বিশাল আকাশের মতো ভালোবাসা জমে আছে।
পরদিন সকালে….
আদি খুব ভোড়েই ঘুম থেকে উঠে পড়ে।আজও তার ব্যতিক্রম নয়।Exercise করে বাসায় এসে ফ্রেস হয়ে দেখে সবাই খাবার টেবিলে।
আদিও বসে পড়ে।আদির মা আর ভাবি খাবার সার্ভ করছে।
মা:দেখ আদি,আজ তোর ফেবারিট সব খাবার রান্না করেছি।কেমন হয়েছে??বলবি..
আদিত্য:হ্যা ভালো..(নন্দিনীর সাথে রিলেশান শেষ হওয়ার পর থেকে ফেবারিট খাবার রান্না করলে আদি কিছুই বলতোনা,অথচ আগে তার ফেবারিট খাবারের গন্ধ শুনলে সাউন্ড বক্সে গান লাগিয়ে নাচতো আর মাকে জড়িয়ে,ধরে thanku দিতো)
আদি কোনো বলছেনা দেখে বাকি সবাইও চুপ করে আছে।
খাওয়া শেষে আদি চেয়ার থেকে উঠে দাড়িয়ে…
আদি:ভাইয়া,অফিস যাওয়ার আগে আমাকে একবার ডেকে যাস।
ভাইয়া:হুম…
বাবা;কিন্তু আদি??
আদি:বাবা আমি ডিচিশান চেঞ্জ করতে পারবোনা…
এই বলে চলে গেল।
অন্যদিকে নন্দিনী,,,,
খুব সকালেই ফোনে এলার্ম দিয়ে রেখেছিল,কারন আজ তার অফিসে প্রথমদিন।
নন্দিনীর ফ্যামিলিতে আছে ওর বড় দুই ভাই+ভাবি,ছোট এক ভাই আর সে +বাবা,মা।।
নন্দিনী ফ্রেস হয়ে খাবার টেবিলে আসে…
বাবা:ওইইই নন্দিনী??তোকে না বলেছি তুই জব-টব করবিনা..
বড় ভাইয়া:হ্যা,বাবা ঠিকই বলেছে।কি নেই আমাদের বল??গাড়ি,বাড়ি,টাকা-পয়সা??লোকে কি ভাববে??
নন্দীনি:মা তুমিই বলো??টাকার জন্য কেউ শুধু জব করে???আমার তো অনেক দিনের ইচ্ছে একটা ডিজাইনের কোম্পানিতে জব করবো??
বাবা:আমি কিছু জানিনা,তুমি খুব পাকনা হয়ে গিয়েছো??যা ইচ্ছে তাই করো গিয়ে??
নন্দিনী:thank you babba..
বড় ভাইয়া:সুখপ থাকতে ভূতে কিলায়??তেমাকে তাই না??
নন্দীনি:তাতে তোর কি??
ভাইয়া:আমি আবার কি??ফকিন্নি…
নন্দীনি:মা ভাইয়াকে বলো?আজকের দিনে অন্তত ঝগড়াটা না লাগতে…
এসব খুনসুটির পর খাওয়া শেষে নন্দীনি রুমে যায়।
আসলেই ওরা বড়লোক।তবুও নন্দিনীর জব করার ইচ্ছে আর সেই টাকাগুলো সে দরিদ্র মানুষদের দিবে বলে ডিচাইড করে।
আদিত্য আজ আগেই অফিসে চলে যাই,কারন সব কিছু জানা দরকার।
অফিসে বসে আদি এই অফিসের সবার ছবিসহ ইনফরমেশন দেখছিল ল্যাপটপে।
হঠাৎ একটি নাম দেখে আদির বুকের বা পাজরটা নাড়া দিয়ে উঠলো..নামটা নন্দিনী..
তারপর নন্দীনি নামের মেয়েদির সব ইনফরমেশন দেখলো।
বাবার নাম,বাসার ঠিকানা সব আদির প্রিয় নন্দিনীর সাথে মিলে যাচ্ছে।তারপর ছবিটার দিকে তাকিয়ে আগে নিশ্চিত হয়ে নেয় যে ঠোঁটের নিচে তিল আছে কিনা??হ্যা আছে…
আদির চোঁখ দিয়ে পানি পড়ে গেল।দেশে ডুকা মাত্রই সে নন্দীনির মুখ দেখেছিল,কিন্তু চিনতে পারেনি।
পরক্ষনেই নন্দিনীর তার সাথে প্রেমের অভিনয় করার কথা মনে পড়ে রাগ বেড়ে যায়।
আদি মনে মনে:অনেক কস্ট দিয়েছিস তই আমাকে??এবার দেখবি আমি প্রতিশোধ কিভাবে নেই।।
অফিসের টাইম হয়ে গিয়েছে বিধায় নন্দিনী অফিস চলে এসেছে।এইখানে তার এক ছেলে ফ্রেন্ড ও জব করে নাম:-আকাশ।।
প্রথম দিন অফিসে এসেছে,তাই আগে স্যারের সাথে দরকার দেখা করার।আকাশ নন্দীনিকে স্যারের রুমটা দেখিয়ে দিলো…
নন্দিনী:may I come in sir???
আদি:না কিছুই চেঞ্জ হয়নি,আগের মতোই আছো..(মনে মনে)
আদিত্য:hum,come,in..
নন্দিনীতো তার স্যারকে দেখে থ হয়ে যায়,কারন এর সাথে কাল কথা কাটাকাটি হয়েছিলো..
নন্দিনী:আল্লাহহ তুমি বাঁচাও..(মনে মনে)
আদিও কালকের ঘটনাটা আর তুলে ধরেনি…
নন্দিনী:স্যা..স্যা…রর…
তারপর আদিত্য কতকগুলো ফাইল নন্দিনীর সামনে টেবিলে রাখে,না হলেও ৩০ টা ফাইল…
আদি:এগুলো আজ সকাল ১১ টার মধ্য শেষ করে দিবে..এখন বাজে ৯:৫৮..১০ বাজার আগেই কয়জ শুরু কর গিয়ে???
নন্দিনী:স্যার আমি নতুন???
এতগুলা..
কথা শেষ করারার আগেই…
আদি:উফফফ।।বিরক্তিকর..কাজ না পারলে দৌড়ে জব নিতে চলে আসো কেন??যত্তসব…আর শোন??ফাইলগুলো যদি ১১ টার মধ্যে শেষ করতে পারো তে চাকরিতে জয়েন করবা,নয়তো আর আসবানা।Now get out from here…
নন্দিনী তার স্যারের ঝাড়ি খেয়ে খুব রাগ হয়…
মনে মনে ঠিক করে:আপানকে আমি দেখে নিবো??উহহহ…
এই বলে ফাইল গুলো তাড়াতাড়ি করে হাতে নিয়ে চলে যেতে চাইলে চেয়ার সাথে পা আটকে গিয়ে পড়ে যেতে লাগলো নন্দনী।
তখনি আদি এসে ধরে ফেলে…কোনো কাজ হয়নি।।
আদি নন্দিনীর উপড়ে পড়ে যায়…
আদির কেমন যেন ভালোলাগা কাজ করছিল নন্দিনীর সাথে।।পরক্ষনেই নন্দিনীর চিট করার কথা মনে পড়ে গেলে নন্দিনীর উপড় থেকে উঠে দাড়ায়…
আদি:ঠিকমতে চলাফেরা করতে,পারেনা,আবার জব করতে আসে..কেথা থেকে এসব ফালতু লোকজন আসে…
নন্দিনী তার স্যারের কথা গুলো হজম করে নিজের কেবিনে চলে আসে…
আদি মনে মনে:নন্দিনী??আমি তোমার চোঁখে আমার জন্য ভালোবাসা দেখেছি..তাহলে কি তুমিও আমাকে??না না না তুমি একটা প্রতারক,তোমাকে আমি ক্ষমা করবনা।।
নন্দিনীর পাশের কেবিনটা আকাশের।।
আকাশ:কিরে কেমন লাগছে???
নন্দিনী:কেমন ছাই…ওই শালা ভালো না….
আকাশ:হুম,আজকে নতুন,শুনেছি আমাদের আগের,স্যারের ছেলে…
নন্দিনী:ধূর,দেখ এতগুলা ফাইল দিয়েছে…কি যে করি…
নন্দিনী কাজ শুরু করলো…
১১ টা বাজতেই নন্দিনীর ডাক পড়লো…
কিন্তু নন্দিননীর কাজ শেষ হয়নি।।
ভয়ে স্যারের রুমে যায়।।
আদি:ফাইলগুলো দিন??
নন্দিনী:স্যার আসলে??
আদি:আসলে কি??ক্লিয়ার কথা বলো??
নন্দিনী:স্যার ফাইলগুলো শেষ করতে পারিনি…
আদি:are you rubbish???আচ্ছা কাজ পারোনা??তো কেন আসো জব করতে।তোনাদের মতে কিছু মেয়েরা যাদের বাবার কাড়ি কাড়ি টাকা আছে তবুও জব করে সাধারন মানুষকে জায়গা দেয়না,যারা একটা জবের জন্য সারাদিন ঘুরেবেড়ায়।।তাছাড়া তুমি তো ঠকবাজ,,শোন??যা পারবেনা তা করতে এসোনা,হোক সেটা ভালোবাসা আর অফিসের কাজ..now get out..আর কাজ করতে মন না চাইলে চলে যেও।।
নন্দিনী কথা গুলো শুনছিলো..তারপর কান্না করতে করতে বের হয়ে যাই.
আদি:আমি কি একটু বেশি করে ফেলেছি???না ঠিকই করছি,ও আমাকে এতদিন কস্ট দিয়েছে এবার আমি ওকে কস্ট দিবো…
তখনি আকাশ আসলো..
আকাশ:may I come in sir???
sir:yes,,come in.
আকাশ:স্যার নন্দিনী এই মাত্র car accident করেছে..হসপিটালে আছে,আমি স্যার একটু দেখেই চলে আসবো…
আদি:কিহহহহহহ???আমিও যাবো চলো….
আদি আর আকাশ হসপিটালে যাই…
গিয়ে আদি যা,দেখলো….
(চলবে)






People Came Here By Searching  :

Jokes, bangla golper boi, bangla jokes pdf, bengali jokes pdf, bangla jokes book pdf download, gopal bhanrer 111 hasir golpo, bangla jokes pdf free download, bangalir hasir golpo, bdjobs, yo mama jokes, adult jokes, funny jokes app, school jokes, funny jokes dirty, jokes app, joke book, short funny jokes, jokes in english, dad jokes, funny jokes, jokes, jokes for kids, dirty jokes, yo mama jokes, adult jokes, funny jokes dirty, short funny jokes, hilarious jokes, clean jokes, really funny jokes, good jokes, funniest jokes ever, funniest joke in the world, inappropriate jokes, short jokes, deez nuts jokes, blonde jokes, bad jokes, offensive jokes, pun jokes, mom jokes, little johnny jokes,

jokes dirty, hilarious jokes, jokes for adults, very funny jokes, funny jokes clean, seriously funny jokes, dad jokes, corny jokes, , seriously funny jokes, funny jokes clean, funny jokes dirty, i need a funny joke, very funny jokes in english, most hilarious joke, funny knock knock jokes, funny jokes for adults, , clean jokes that are actually funny, funniest clean joke ever, greek jokes clean, clean joke of the day, somewhat clean jokes, long clean jokes, edgy clean jokes, i need a funny joke, funny jokes for kids(10-11), sick kid jokes, funny jokes for kids: 100 hilarious jokes, funny jokes for kids(8-9), funny jokes for kids(10-11) in hindi, kids joke of the day, silly jokes, jokes and riddles, , silly jokes for adults, funny silly jokes, 25 silly jokes, crazy silly jokes, seriously funny jokes, very funny jokes, hilarious jokes, awesome jokes, Jokes, bangla golper boi, bangla jokes pdf, bengali jokes pdf, bangla jokes book pdf download, gopal bhanrer 111 hasir golpo, bangla jokes pdf free download, bangalir hasir golpo, bdjobs, yo mama jokes, adult jokes, funny jokes app, school jokes, funny jokes dirty, jokes app, joke book, short funny jokes, jokes in english, dad jokes, funny jokes, jokes, jokes for kids, dirty jokes, yo mama jokes, adult jokes, funny jokes dirty, short funny jokes, ilarious jokes, clean jokes, really funny jokes, good jokes, funniest jokes ever, funniest joke in the world, inappropriate jokesshort jokes, deez nuts jokes, blonde jokes, bad jokes, offensive , jokes, pun jokes, mom jokes, little johnny jokes

No comments: